১) করোনাকালীন সময়ে শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখার সরকারের নির্দেশনা বাস্তবায়ন করা হয়েছে।
২) শিক্ষার্থীদের শ্রেণি কার্যক্রম বন্ধ থাকায় বাংলাদেশ টেলিভিশন কর্তৃক অনলাইন ক্লাশ কার্যক্রমে শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণ করাতে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সংশ্লিষ্ঠ সকলকে অনুরোধ করা ও যতটুকু সম্ভব মনিটরিং করা হচ্ছে।
৩) সামষ্টিক মূল্যায়নের অংশ হিসেবে ২০২০ শিক্ষাবর্ষে ৬ষ্ঠ হতে ১০ শ্রেণি পর্যন্ত অধ্যয়নকারী শিক্ষার্থীদের নিকট হতে বিষয় ভিত্তিক পাঠ এর উপর ভিত্তি করে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর কর্তৃক রচিত প্রশ্নমালার উপর এ্যাসাইনমেন্ট গ্রহণ করা হয়েছে। এই বিষয়ে নিবিড়ভাবে মনিটরিং করা হয়েছে।
৪) ২০২১ শিক্ষাবর্ষের পাঠ্যপুস্তক শিক্ষার্থীদের হাতে পৌঁছে দেওয়া হয়েছে।
৫) উপবৃত্তির আওতাভূক্ত শিক্ষার্থীদের তথ্য বিদ্যালয় কর্তৃক সংগ্রহ করে অনলাইনে আপলোড করা হয়েছে।
৬) করোনা পরবর্তী শ্রেণি ও শিক্ষা কার্যক্রম চালূ করার উদ্যোগের অংশ হিসেবে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোকে পরিস্কার পরিচ্ছন্ন করার বিষয়ে নির্দেশনা বাস্তবায়ন করা হচ্ছে।
৭) করোনাকালীন সময়ে আগষ্ট মাসে যথাযথ স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণ করে শিক্ষার্থীদের ইউনিক আইডি প্রদানের জন্য জেলার মাধ্যমিক/দাখিল ও উচ্চ মাধ্যমিক স্তরের সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রধান ও নির্বাচিত শিক্ষকদের কে প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়েছে।
৮) সেসিপের আওতায় ভোকেশনাল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোর অবকাঠামো নির্মাণ বিষয়ে তদারকি ও উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষকে প্রয়োজনীয় তথ্য সরবরাহ করা হচ্ছে।
৯) ২০২১ সালের এসএসসি পরিক্ষার্থী, ২০২২ সালের এসএসসি পরিক্ষার্থী ও ২০২১ সালে ৬ষ্ঠ হতে ৯ম শ্রেণিতে অধ্যয়নরত; শিক্ষার্থীদের জন্য মাউশি কর্তৃক অ্যাসাইনমেন্ট কার্যক্রম বাস্তবায়নে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রধানদের নির্দেশনা প্রদান করা হচ্ছে।
১০) সকল শিক্ষার্থীদের করোনা ভ্যাকসিন প্রদানের লক্ষ্যে তাদের সংখ্যা ও অন্যান্য তথ্য উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষের চাহিদা মোতাবেক প্রেরণ করা হয়েছে।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস